বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেট পরিষেবা চালুর লক্ষ্যে সরকার আগামী ৯০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করতে চায়। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে কয়েকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান স্টারলিংকের সঙ্গে অংশীদারিত্ব চুক্তি করেছে।
প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর জানিয়েছে, বাংলাদেশে স্টারলিংকের গ্রাউন্ড আর্থ স্টেশন স্থাপন করা হবে, যা দ্রুতগতির ও নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করবে। স্টারলিংকের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে বাংলাদেশ সফর করছে এবং সম্ভাব্য স্থানের তালিকা প্রণয়ন করছে।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, স্টারলিংক বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও উপকূলীয় এলাকায় দ্রুতগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করবে, যা বিদ্যুৎ বিভ্রাট বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাবমুক্ত থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ১৯ ফেব্রুয়ারি ইলন মাস্ককে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান এবং স্টারলিংক চালুর প্রস্তাব দেন। সমন্বয়ের জন্য ড. খলিলুর রহমানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, যাতে ৯০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হয়।