BMBF News

গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরী ২৩ হাজার টাকার দাবি ইন্ডাস্ট্রিঅল বাংলাদেশ কাউন্সিলের

২৪
নিজস্ব প্রতিবেদক :

 

মে দিবস উপলক্ষে ১লা মে সোমবার সকালে রাজধানীর নয়া পল্টন মোরে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরি ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা সহ আরো১৮টি দাবি ঘোষণা করেন ইন্ডাস্ট্রিযঅল বাংলাদেশ কাউন্সিল (আইবিসি)।

ইন্ডাস্ট্রিযঅল বাংলাদেশ কাউন্সিল (আইবিসি) এর সভাপতি আমিনুল হক আমিনীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন আহমেদ, তৌহিদুর রহমান, মীর আবুল কালাম আজাদ,রাশেদুল ইসলাম রাজু সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা।

এসময় বক্তারা শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য ১৮ টি দাবি ঘোষণা করেন দাবিগুলো হলো,

ঘোষনা

৪. সকল কারখানায় জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা বন্ধে কমিটি গঠন কর ও নারী শ্রমিকদের যৌন নির্যাতন এবং হয়রানী বন্ধ কর। ৫. আইএলও কনভেনশন-৮৭ এবং ৯৮ এর পূর্ণাঙ্গ বাবায়ন কর।

৬. আইএলও রোড ম্যাপ বাস্তবায়ন কর।

৭. বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ গণতান্ত্রিক শ্রমিক বান্ধব শ্রম আইন প্রণয়ন কর ।

৮. রানা প্লাজা শ্রমিক হত্যায় জড়িতদের (বিল্ডিং মালিক রানা, কলকারখানা কর্মকর্তা, রাজউক কর্মকর্তা, গার্মেন্টস মালিকসহ)

৯. রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা, চিকিৎসা এবং পুনঃবাসন অব্যাহত রাখো। ১০. আইএলও কনভেনশন-১০২, ১৮৯ এবং ১৯০ অনুস্বাক্ষর কর ।

১১. গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালু কর।

১২. সংগঠিত হওয়া, দরকষামি করা এবং ধর্মঘট করার মৌলিক অধিকার নিশ্চিত কর। ১৩. গার্মেন্টসসহ প্রাইভেট সেক্টরে মেটার্নিটি ছুটি ৬ মাস ঘোষনা কর ।

১৪. গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য সার্বজনীন পেনশন স্কিম চালু কর। ১৫. ইপিজেড ও এস.ই.জেড শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিশ্চিত

১৬. প্রস্তবিত “অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা আইন বিল” বাতিল কর।

১৭. গার্মেন্টস শ্রমিকদের ৬৫% বেসিক প্রদান কর।

১৮. গার্মেন্টস শ্রমিকদের ৫ টি গ্রেডে মজুরী নির্ধারণ কর।

কর।

সকলের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।

১. গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরী ২৩,০০০/- টাকা ঘোষনা কর।

২. নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চত কর।

৩. অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিশ্চিত কর।

৪. সকল কারখানায় জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা বন্ধে কমিটি গঠন কর ও নারী শ্রমিকদের যৌন নির্যাতন এবং হয়রানী বন্ধ কর।

৫. আইএলও কনভেনশন-৮৭ এবং ৯৮ এর পূর্ণাঙ্গ বাবায়ন কর।

৬. আইএলও রোড ম্যাপ বাস্তবায়ন কর।

৭. বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ গণতান্ত্রিক শ্রমিক বান্ধব শ্রম আইন প্রণয়ন কর।

৮. রানা প্লাজা শ্রমিক হত্যায় জড়িতদের (বিল্ডিং মালিক রানা, কলকারখানা কর্মকর্তা, রাজউক কর্মকর্তা, গার্মেন্টস মালিকসহ) সকলের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।

৯. রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা, চিকিৎসা এবং পুনঃবাসন অব্যাহত রাখো।

১০. আইএলও কনভেনশন-১০২, ১৮৯ এবং ১৯০ অনুস্বাক্ষর কর

১১. গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালু কর।

১২. সংগঠিত হওয়া, দরকষামি করা এবং ধর্মঘট করার মৌলিক অধিকার নিশ্চিত কর।

১৩. গার্মেন্টসসহ প্রাইভেট সেক্টরে মেটার্নিটি ছুটি ৬ মাস ঘোষনা কর।

১৪. গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য সার্বজনীন পেনশন স্কিম চালু কর।

১৫. ইপিজেড ও এস.ই.জেড শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিশ্চিত কর।

১৬. প্রস্তবিত “অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা আইন বিল” বাতিল কর।

১৭. গার্মেন্টস শ্রমিকদের ৬৫% বেশিক প্রদান কর।

১৮. গার্মেন্টস শ্রমিকদের ৫ টি গ্রেডে মজুরী নির্ধারণ কর।

মানববন্ধন ও আলোচনার পরে ইন্ডাস্ট্রিঅল বাংলাদেশ কাউন্সিল এর সদস্যরা রেলি নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন স্থান পদার্পণ করেন।