BMBF News

রূপগঞ্জে মসজিদে হামলা ও ভাংচুর

১০
পলাশ মন্ডল,রুপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধ :

 

রূপগঞ্জে মসজিদে ভাংচুর ও মারপিটের ঘটনা ঘটেছে ।

বর্তমানে জনবহুল মুসলিদের সমাগম মসজিদের আধিপত্তকে কেন্দ্র করে ভাংচুর ও মারপিটের ঘটনা ঘটেছে, নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের কামসাইর গ্রামের কামসাইর দক্ষিণ ভূইয়াপাড়া জামে মসজিদে ।
রাজধানী ঢাকার পার্শবর্তী পূর্বদিকে বালু নদীর পূর্বতীরে বর্ষাকালে চারিদিকে পানিতে ডুবে থাকা একখন্ড টিলা ভূমি গণ বসতিপূর্ণ মুসলিম সল্প শিক্ষিত খেটে খাওয়া মানুষের বাস এই কামসাইর গ্রাম ।বর্তমান মোতাওয়াল্লী ও অত্র মসজিদের সভাপতি হাজী মোঃ হাকিম ভূইয়া জানায় প্রায় ৬০(ষাট) বৎসর আগে এলাকার শান্তী প্রিয় ধর্মপ্রাণ মুসলিদের নামাজ পড়ার কথা চিন্তা করে দানবীর মোঃ আফি ভূঁইয়া নিজের ৬(ছয়) শতাংশ জায়গায় এলাকার লোকজন নিয়ে একটা মাটির মসজিদ নির্মান করেন , এরই মধ্যে এলাকায় শিক্ষার আলো পৌছাতে শিশুদের শিক্ষার জন্য ১৯৭৪ সালে গড়ে উঠে কামসাইর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ,বিদ্যালয়ের মাঠের দক্ষিন পাশে মসজিদ থাকায় মসজিদের নাম করণ হয়ে যায় কামসাইর দক্ষিন ভূইয়াপাড়া জামে মসজিদ যা থানা,উপজেলা,জেলা মসজিদ কমিটি সহ ধর্ম বিষয়ক কার্যলয়ে লিপিবদ্ধ ।
দিন পরিবর্তে এলাকা উন্নতি হইয়াছে,শিক্ষার হার বেরেছে মসজিদে মুসলি বেরেছে ,ধর্মপ্রাণ মাদ্রাসায় আরবিয় ভাষায় কোরান পড়ে জ্ঞানী মহা জ্ঞানী ধর্মেও ধারক বাহক পরম শ্রোদ্ধেয় ইমাম সাহেবের মূখে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষ যখন জাহারনামের কথা শুনে তখন সাধারন্ত মানুষের মনে মৃত্যুর ভয় কাজ কওে , আবার যখন বলা হয় জান্নাত পেতে হলে আল্লার জন্য জীবন সম্পদ দান করতে হয় ,তাহা হলে মরার পরেও কবরে নেকী যেতে থাকবে,তাই হুজুর নামাজ পড়াবে,যানাযা পড়াবে,মিলাদ পড়াবে, বিবাহ পড়াবে, পশু কোরবানী দিবে,মসজিদের উন্নতির নামে অর্থ দান করবে তবেইতো জান্নাত ্এছাড়াও মসজিদ উন্নতির জন্যলক্ষ লক্ষ টাকা জমা হয়,কিছু টাকা দিয়ে উন্নতি হইয়াছে মাটির মসজিদ থেকে হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ইট পাথর আর টাইসএর মসজিদ। যানা গেছে মসজিদের বহুবার টাকা গড়মিল ভাগ বাটোরা নিয়ে অনেক বার কমিটি পরিবর্তন হয়েছে ।
নেপত্য কাহিনী পূর্ব শত্রæতা বর্তমান মোতাওয়াল্লী ও অত্র মসজিদের সভাপতি হাজী মোঃ হাকিম ভূইয়া মসজিদের দূরনিতি দানের টাকা সহ জমি বিক্রির ৪০ লক্ষ টাকা আত্মসাত ও বিভিন্ন ভাবে শারিরীর মানসিক ভাবে অর্তাচার করত,রাজনৈতিক ইসুকে কেন্দ্র করে এলাকার বিএনপির সন্ত্রাসী নেতা ও কেডার জমির দালাল আসামী ১ মোঃ সিরাজ খাঁ,(৫২)পিতা মোঃ লদ্দুস খাঁ, ২)শিবির নেতা মোঃ দায়েন খাঁ,(৬৫)পিতা চাঁন খাঁ,৩)বিএনপি নেতা মোঃ কাইয়ুম খাঁ(৫২)পিতা গোল ইসলাম,৪)আরো অজ্ঞাত১০/১২ জন মিলে সকল ধরনের অপরাধ কওে আসিয়াছে ,যাহা বিগত ১৩/০৪/২৩ সনে রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা বরাবর লিখিত জমা আছে, বিষয়টি মাননীয় পাট ও বস্ত্র মন্ত্রালয়ের মন্ত্রীকে জানানো হইয়াছে,আরোও অবগত আছেন সহকারী পুলিশ সুপার ,গ,সার্কেল জনাব মাহিন ফরাজী,কায়েত পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জায়েদ আলী ও সদস্য আঃ মতিন, এমনকি মসজিদ বিষয়কে কেন্দ্র করে মিথ্যা মামলা কোট কাচারী পর্যন্ত হয়েছে ,এদের সুনামের সাথে এক বিধাব নারী ৭লক্ষ টাকার মামলা চলমান ,্্্্্এলাকার গণ্য মান্য ব্যাক্তি বর্গ মতামত এসব তত্ব পাস হওয়াই কাল হয়ে দারিয়েছে । সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলিদের কথা জমিদান কারীকে মূল্যয়ন না করে মসজিদের নাম পরিবর্তন না করিলে মসজিদে নামাজ সহিসূর্ধ হবে না,আল্লাহ কি? মসজিদের নাম সুন্দর দেখে মানুষের মধ্যে ধন সম্পদ,টাকা পয়সা,সোনা দানা সহ শূখ সমৃদ্ধে ভরে দেবে ,আসল কথা মসজিদে সভাপতি হতে পারলে সমাজে মানুষ মহা সম্মানের চোখে দেখবে,সামনের কাতারে নামাজ পড়ার স্থান হবে ,সবাই আমার কথার চলবে,বিচার আচার আমিই করব,মসজিদ কমিটির সভাপতি বলে কথা, অন্য দিকে বিনা পুঁজিতে ধর্ম ব্যাবসা তাই কমিটি বিলুপ্তি করতে অছিলা মসজিদের নাম পরিবর্তন চাই,নাম পরিবর্তনে ব্যার্থ হয়ে গত শুক্রবার জুমা নামাজ(সালাদ) চলাকালিন পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে মোঃ জামাল খাঁর নেতৃত্বে শরিফ খা ,আরিফ খাঁ,আল আমিন খাঁ,সহ তাদের অর্ধশত কেডার বাহিনী নিয়ে ঁবর্তমান সভাপতি ও মোতালি হাজী মোঃ হাকিম ভূইয়াকে নামাজের সের্দা থেকে টেনে হিছরে মসজিদের সামনেই মারধর করতে থাকে ,তখন মসজিদের মাইকে সাউন বারিয়ে দিয়ে নামাজ পড়া চালিয়ে যান ইমাম সাহেব।এঘটনায় আহত হইয়াছে (১) সভাপতি ও মোতালি হাজী মোঃ হাকিম ভূইয়া.(২)মোসাঃ সোহাগী বেগম,(৩)মোঃ আফাজউদ্দিন ভূইয়া গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল,(৪)সোহানা আক্তার আল্লাদী,(৫) সেতারা বেগম,আরোও জানা যায় ধর্মীয় বিষয় বিধায় এব্যাপারে থানায় কোন প্রকার ডায়েরী বা অভিযোগ গ্রহন করে নাই ।মসজিদ ভাংচুর ও মারপিট করে খুশি হতে নাপেরে এই দিন ই সন্ধ্যায় এই মসজিদের মাইকে ডাকাত ডাকাত বলে ঘোষনা দিয়ে সভাপতি ও মোতালি হাজী মোঃ হাকিম ভূইয়ার বাড়িতে দেশিয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে সদলবলে ডাকাতির উদ্যেসে মারমূখি ভাবে বাড়ির জানালা, গেট, ভেঙ্গে ঢোকার চেষ্ঠা করে , ততখনে এলাকার লোক জন আসিলে সন্ত্রাসীরা পারিয়ে য়ায় ।এব্যাপারে রূপগঞ্জ থানার তদন্ত অফিসার মোঃ আতাউর রহমান বলেন এব্যাপারে কোন অভিযোগ পাই নাই ,শুনেছি একটা মসজিদে একটা বিছিন্ন ঘটনা ঘটেছে,আমাদেও প্রশাসনের লোক সেখানে গিয়াছিল, বর্তমানে শান্ত আছে সেখানে কোন অসুবিধা হলে পরে ব্যাবস্থা নেব । বর্তমান সভাপতি ও মোতালি হাজী মোঃ হাকিম ভূইয়া এর বিচার দাবি করেছেন ।