নিজস্ব প্রতিবেদক :
মহিমান্বিত ১২ ই রবিউল আউয়ালকে স্মরণীয় কারে রাখতে, বিসিডিএস বৃহত্তর তেজগাঁও এবং জাতীয় ফার্মেসী এসোসিয়েশন-এর যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পবিত্র জীবন আদর্শ ও শিক্ষার উপর ২০শে সেপ্টেম্বর সকালে রাজধানীর ফার্মগেটের আল রাজী হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন আলহাজ্জ ফয়েজ আহমেদ চৌধুরী এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোবারক হোসেন, অফিসার ইনচার্জ, তেজগাঁও থানা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,আব্দুল জব্বার মন্ডল সহকারী পরিচালক জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ঢাকা বিভাগ।
আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ওয়াপদা কলোনি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ যাত্রাবাড়ীর ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল আহাদ সিরাজী, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক্তার মোঃ এবি সিদ্দিক জাতীয় ফার্মেসি অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের সভাপতি।
এসময় বক্তারা বলেন,
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পবিত্র জীবনাদর্শ ও শিক্ষা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক :
মহিমান্বিত ১২ ই রবিউল আউয়ালকে স্মরণীয় কারে রাখতে, বিসিডিএস বৃহত্তর তেজগাঁও এবং জাতীয় ফার্মেসী এসোসিয়েশন-এর যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পবিত্র জীবন আদর্শ ও শিক্ষার উপর ২০শে সেপ্টেম্বর সকালে রাজধানীর ফার্মগেটের আল রাজী হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন আলহাজ্জ ফয়েজ আহমেদ চৌধুরী এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোবারক হোসেন, অফিসার ইনচার্জ, তেজগাঁও থানা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,আব্দুল জব্বার মন্ডল সহকারী পরিচালক জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ঢাকা বিভাগ।
আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ওয়াপদা কলোনি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ যাত্রাবাড়ীর ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল আহাদ সিরাজী, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক্তার মোঃ এবি সিদ্দিক জাতীয় ফার্মেসি অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের সভাপতি।
এসময় বক্তারা বলেন,
মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১২ রবিউল আউয়াল দুনিয়াতে শুভাগমন করেন। নবীর মুবারক দায়িত্ব বা রিসালাতের মহামিশনের সফলতা সম্পন্ন করেন তিনি। ইসলামি সাম্যের সমাজ প্রতিষ্ঠার সূচনা যে হিজরত, তা-ও সংঘটিত হয়েছিল এ মাসেই। আবার এই মাসেরই ১২ তারিখে আখেরি নবীর তিরোধান বা ওফাত হয়েছিল।
কালক্রমে দিনটি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সীরাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। যার এর অর্থ হলো প্রিয় নবী (সা.)–এর জন্মানুষ্ঠান এবং তাঁর পথে চলার সঙ্কল্প গ্রহণ। ধীরে ধীরে এর সঙ্গে ‘ঈদ’ শব্দ যোগ হয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রূপ লাভ করে। যার অর্থ হলো মহানবী (সা.)–এর জন্মোৎসব। এ পর্যায়ে আরেকটি পরিভাষাও প্রচলিত হতে থাকে ‘সিরাতুন নবী (সা.) অর্থাৎ নবী (সা.)–এর জীবন চরিত বা জীবনী আলোচনা অনুষ্ঠান।