মেহেদী হাসান শান্ত, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী শহীদ হৃদয় চন্দ্র তরুয়ার বড় বোন মিতু রানীকে চাকরি দিয়েছে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট পদে হ্রদয় তরুয়ার বড় বোন মিতু রানীর হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. এসএম হেমায়েত জাহান, সিএসই অনুষদের সিনিয়র প্রফেসর জামাল হোসেন, প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ আতিকুর রহমান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ আবুল বাশার খান, প্রফেসর ড. মোঃ খোকন হোসেন, ছাত্রবিষয়ক উপ-উপদেষ্টা ড. এবিএম সাইফুল ইসলাম, ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. মোঃ আমিনুল ইসলামসহ শহীদ হৃদয়, তরুয়ার বাবা রতন চন্দ্র তরুয়া ও মা অর্চনা রানী উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত গত ২৯ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩টায় উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে পটুয়াখালী শহরের মুন্সেফ পাড়া এলাকায় হৃদয় চন্দ্র তরুয়াদের ভাড়া বাসায় গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান। উপাচার্য তখন তাদের হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন এবং বোনকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরির আশ্বাস দেন। সে আশ্বাসে আজ হৃদয় তরুয়ার বড় বোন মিতু রানীকে পবিপ্রবিতে চাকরির নিয়োগ পত্র দেয়া হয়। উল্লেখ্য, গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট এলাকায় সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন হৃদয়। ওই দিন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৩ জুলাই তার মৃত্যু হয়।
# নিহত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী শহীদ হৃদয় চন্দ্র তরুয়ার বড় বোন মিতু রানীকে চাকরি দিয়েছে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট পদে হ্রদয় তরুয়ার বড় বোন মিতু রানীর হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. এসএম হেমায়েত জাহান, সিএসই অনুষদের সিনিয়র প্রফেসর জামাল হোসেন, প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ আতিকুর রহমান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ আবুল বাশার খান, প্রফেসর ড. মোঃ খোকন হোসেন, ছাত্রবিষয়ক উপ-উপদেষ্টা ড. এবিএম সাইফুল ইসলাম, ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. মোঃ আমিনুল ইসলামসহ শহীদ হৃদয়, তরুয়ার বাবা রতন চন্দ্র তরুয়া ও মা অর্চনা রানী উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত গত ২৯ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩টায় উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে পটুয়াখালী শহরের মুন্সেফ পাড়া এলাকায় হৃদয় চন্দ্র তরুয়াদের ভাড়া বাসায় গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান। উপাচার্য তখন তাদের হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন এবং বোনকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরির আশ্বাস দেন। সে আশ্বাসে আজ হৃদয় তরুয়ার বড় বোন মিতু রানীকে পবিপ্রবিতে চাকরির নিয়োগ পত্র দেয়া হয়। উল্লেখ্য, গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট এলাকায় সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন হৃদয়। ওই দিন তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৩ জুলাই তার মৃত্যু হয়।